জামাত ২ টি মসজিদে মেহনত করে।
(১) বায়তুল ইহতিরাম, মিরপুর ১৩।
জোহরের সময় জামাত মসজিদে থাকা। এতয়াদীরা জামাতের সাথীদের বেশ ধাক্কা দেয়। মহল্লার কিছু যুবক ভাইদের দৃষ্টিগোচর হলে, তারা এতয়াদীদের থামিয়ে দেয় এবং কারণ জানতে চায়। এতয়াদীরাও যথারীতি কাকরাইলের পড়চার উল্লেখ করে। মসজিদে দ্বীনের জামাত থাকতে পারে, এই কথা যুবক ভাইয়েরা এতয়াদীদের বুঝাতে ব্যর্থ হলেও ইফতার পর্যন্ত জামাত মসজিদে থাকার বন্দোবস্ত করে দেয়।
(২) মসজিদুল আকসা, মিরপুর ১৩।
ঈশার নামাযের আগে জামাত মসজিদে উঠে। তারাবী নামায শেষ মসজিদ কমিটি রাতটুকু থাকার অনুমতি দিলেও এতয়াদীদের চাপে মতামত পালটে ফেলে। এরপর জামাত অন্য মসজিদে যায়।
দ্বীনের মেহনত কারণে ওয়ালারা পূর্ব থেকেই সাধারণদের আস্থা ভাজন। যা আমাদের আকাবীরদের অর্জিত আমানত। মেহনত বেহাত হয়ে গেছে। দ্বীনকে বিকৃত রূপে চিনানো হচ্ছে।
#SaveTabligh