ইউনানি জামে মসজিদ, মিরপুর ১৪।
জামাত গতকাল ঈশার পর মসজিদে উঠে। ফজরের পর তাবলীগ এর এক ভাইয়ের সাথে কথা হয়। এরপর মসজিদের ইমাম সাহেব ক্যাম্পাসের জিম্মাদার সাথীর সাথে যোগাযোগ করেন। জিম্মাদারের সাফ জানিয়ে দেন যে, এই মসজিদে থাকতে পারবে না। নামাযের সনয় ক্যাম্পাসের একজন ছাত্রের সাথে যোগাযোগ হলে তিনি বলেন যে, এরপরেও আপনারা থাকেন কিছু।হবে না।
কিন্তু তাবলীগ এর জিম্মাদার সাথী পূণরায় সেই ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করেন যেন জামাত মসজিদে থাকতে না পারে। সেই ছাত্র ভাই জামাতের কাছে অপারগতা প্রকাশ করেন।
জামাত বের করার জন্য পার্শ্ববর্তী মসজিদে থেকে সাল দিচ্ছেন এমন একজন আলিমকে ডেকে আনা হয়। তিনি জামাতের সাথে কথোপকথন এর পর্যায়ে বলেন;
"আইডি কার্ড কেন, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর সিগনেচার থাকলেও কাকরাইলের পড়চা ছাড়া জামাত মসজিদে থাকতে পারবে না।"
এরই মাঝে ক্যাম্পাসের ভি.পি নামাযে আসেন এবং সবকিছু শুনে বলেন যে, আপনারা থাকেন। কিন্তু বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় সেই জিম্মাদার সাথীটি! পূণরায় ভি.পি. র সাথে যোগাযোগ করে। ভি.পি জামাতকে বলেন যে, ক্যাম্পাসের তাবলীগ ওয়ালারাই চায় না আপনারা থাকেন!
এরই মাঝে ভোর রাত থেলে সন্ধ্যার রাত্রি নেমে আসে! কিন্তু কাকরাইলের পড়চা থেকে এসব ভাইয়দের চিন্তাভাবনা বের হয় না।
ওয়াসিফ অনুসারীদের দখলে থাকলে পড়চা দিবে ওয়াসিফ! আর অন্যদের দখলে থাকলে?
#SaveTabligh