মশিউর রহমান খানের অভিযোগ আমি মাথা পেতে নিচ্ছি। ওই অভিযোগের কোনো ভিত্তি নাই। তাই বিচারে সাজা হওয়ার কোনো আতঙ্ক নাই।
এটি ছিল আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আয়োজন। প্রাবন্ধিক নির্বাচন করা, নিমন্ত্রণ করা, অনুষ্ঠানসূচি করা, সময়-সূচি করা, স্মরণিকা করা- কোনো পর্বেই আমি যুক্ত নই। আইবিএস জার্নালে আমার ডাকে পাঠানো প্রবন্ধ এর আগে প্রকাশিত হয়েছে। [এই জার্নালে একটি প্রবন্ধ ছাপা হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রমোশনে এক পয়েন্ট যোগ হয়। তো আইবিএস-সহ এইরকম একাডেমিক জার্নালে/গ্রন্থে আমার যত লেখা আছে, তার অর্ধেক সংখ্যক লেখা থাকলে প্রফেসর পদে প্রমোশন পাওয়া যায়।] ওই আগের লেখার সুবাদে আমার ঠিকুজি জানত বলেই তারা আমাকে চিঠি লিখেছে হয়তো! আমিও সাড়া দিয়েছি।
সুখবর আছে, আমার এই আক্ষেপের মতো আক্ষেপ জানিয়েছেন ইউজিসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর নজরুল ইসলাম। তিনি তো আবার চিত্রকলা-সমালোচক। তিনি বলেছেন চিত্রকলা বিষয়ক প্রবন্ধ থাকলে ভালো হতো। এখন সিদ্ধান্ত হয়েছে- যে সকল বিষয় বাদ পড়েছে, তা উপযুক্ত লোক দিয়ে লিখিয়ে ওই সেমিনারে প্রবন্ধ তালিকায় যুক্ত করে বই আকারে প্রকাশ করা হবে। আসুন আমরা ‘বিশ শতকের বাংলা : বিষয় কবিতা’ নামে প্রবন্ধ লেখার কাজে লেগে পড়ি। তবে, আমন্ত্রণ ছাড়া পাঠালে যদি অমনোনীত হয়, তাহলে যেন আমাকে কেউ দোষ দেবেন না! সম্পাদক মহোদয় কোনো গবেষকের কাছ থেকে চেয়ে নেবেন হযতো। আর সেটি আমি যে লিখছি না, তা নিশ্চিত। কারণ আমার একটা লেখাতো যাচ্ছেই।
আসুন ইে বিষয় নিয়ে এখানেই লিখি।