Re: Media Urge Palestinians to Take Crumbs—Because Democracy Is Not on Offer

[Outlook Team]

From: Zoglul Husain (zog...@hotmail.co.uk)

The media, which "urge Palestinians to take crumbs" are lackeys of US-Israel fascism. The UN on 29 January 2020 rejected Trump's "deal of the century", which the Palestinians called, the fraud of the century. On 1 February the 22-member Arab League rejected Trump's Middle East Plan. And on 3 February, the 57-member OIC rejected Trump's so called Peace. Down with fascism. 

---

From: Farida Majid <farida...@hotmail.com>
Sent: 08 February 2020 12:05
To: pfc-f...@googlegroups.com <pfc-f...@googlegroups.com>; mukto...@yahoogroups.com <mukto...@yahoogroups.com>
Cc: Zoglul Husain <zog...@hotmail.co.uk>; jhela...@yahoo.com <jhela...@yahoo.com>
Subject: Media Urge Palestinians to Take Crumbs—Because Democracy Is Not on Offer

 

 

Media Urge Palestinians to Take Crumbs—Because Democracy Is Not on Offer

by Gregory Shupak

The Trump administration's "Vision for Peace"

The Trump administration’s “Deal of the Century” is supposedly a plan to solve the question of Palestine. But as Michael Lynk, the UN special rapporteur on the situation of human rights in the Palestinian territory occupied since 1967, points out, the deal doesn’t offer Palestinians a state but

a 21st century bantustan in the Middle East. The Palestinian statelet envisioned by the American plan would be scattered archipelagos of non-contiguous territory completely surrounded by Israel, with no external borders, no control over its airspace, no right to a military to defend its security, no geographic basis for a viable economy, no freedom of movement and with no ability to complain to international judicial forums against Israel or the United States.

Al-Haq, a Palestinian NGO that has special consultative status with the UN, notes that the proposal “rewards Israel for its illegal colonization of the occupied Palestinian territory (OPT) by allowing Israel to annex more territory, in flagrant violation of international law,” “reaffirms the United States’ unlawful recognition of Jerusalem as the capital of Israel...[and] unilaterally strips Palestinians of their claims to sovereignty.”

As B’Tselem, the Israeli human rights organization, puts it, under this scheme,

Palestinians will not be able to exercise their right to self-determination and will continue to be completely dependent on Israel’s goodwill for their daily life, with no political rights and no way to influence their future. They will continue to be at the mercy of Israel’s draconian permit regime and need its consent for any construction or development. In this sense, not only does the plan fail to improve their predicament in any way, but, in fact, it leaves them worse off as it perpetuates the situation and gives it recognition.

The colonial ideologists in the US media have criticized the “Deal of the Century,” but suggested that, because the Palestinians are in a weak position, they should consider Trump’s terms of surrender.

Thomas Friedman of the New York Times (1/28/20) argued that

while I understand why Palestinian leaders are denouncing this plan, they should nevertheless try to make some lemonade out of these Trump lemons. It’s not as if they have a lot of great options, and their resistance to the Israeli occupation has gotten them nowhere. Palestinian leaders have been feckless and divided for some time; they boycotted the design of this plan. Still, if I were them, I’d tell Trump, “Yes, but we will use this plan as a floor in negotiations with Israelis, not a ceiling.” They would surely gain a lot of US, Arab and European good will for trying that approach. What do they have to lose?

For Friedman, the solution to decades of Israeli oppression and dispossession is for Palestinians to “make some lemonade” out of the experience; the idea that Israel should stop oppressing and dispossessing them isn’t worthy of contemplation.

[Sitangshu Guha]

মহান একুশ ‘হালাল’ হয়েছে, হুজুরদের বিরোধিতা কমবে! 

শিতাংশু গুহ, ৭ফেব্রূয়ারি ২০২০, নিউইয়র্ক।। হাফেজ-ক্বারী আল্লামা সৈয়দ মোহাম্মদ ছাইফুর রহমান নিজামী শাহ এবার ‘গবেষণায়’ একুশে পদক পেয়েছেন। তিনি চট্টগ্রামের মানুষ। শ্বশুরবাড়ীর একজন একুশে পেয়েছেন শুনে মনটা আনন্দে ভরে গেছে। হুজুরকে দূর থেকে ‘মোবারকবাদ’ জানাই। আরো আনন্দ পেতাম যদি ‘শফি হুজুর’ মহান একুশ পেতেন। বাংলাভাষা আন্দোলন ও গবেষণায় যৌবনে দু’জনে অনেকটা সময় ব্যয় করেছেন! সমাজের জন্যে এদের অবদান অপরিসীম। আগে এদের স্বীকৃতি দেয়া হতোনা। এখন হচ্ছে, এটি খুশির বিষয়। শফি হুজুরকে স্বাধীনতা পুরুস্কার দেয়া যেতে পারে, কারণ তাঁর অবদান ঢের বেশি। শুনলাম, নিজামী শাহ ছাড়াও শফি হুজুরের আর এক সাকরেদ এবার একুশ পেয়েছেন। ডবল খুশি। অনেক হুজুর আগে ‘একুশ’ বা ‘একুশে পদক’র সমালোচনা করতেন, আশা করা যায়, এবার তাঁরা থামবেন, কারণ একুশ এখন ‘হালাল’ হয়ে গেছে!  

 

হাফেজ-ক্বারী আল্লামা সৈয়দ মোহাম্মদ ছাইফুর রহমান নিজামী শাহ’র গবেষণার বিষয় কি আমার জানা নেই, থাকলে পড়ে কিছুটা জ্ঞানার্জনের চেষ্টা করতাম। তবে ওনার নামটি চমৎকার, এতে কিছুটা  ‘পরহেজগার’, ‘পরহেজগার’ ভাব আছে? নিশ্চিত জানিনা, তবে হয়তো ওনার পূর্ব-পুরুষ সৌদি আরব থেকে এসেছেন! ওনাকে একুশে’র সম্মানে ভূষিত করা ‘সোয়াবের’ বিষয়, যাঁরা তাঁকে এই সম্মানে ভূষিত করেছেন, তাদের ধন্যবাদ, এই পুন্য কর্মের জন্যে হয়তো তাঁদের ‘বেহেস্ত’র দরজাটা একটু বেশি খোলা থাকবে। এই কমিটি আমাদের মত সাধারণ মানুষের একটি বিরাট উপকার করেছেন, একুশ না পেলে আমরা সাধারণ মানুষ নাম দেখে বুঝতেই পারতাম না যে উনি ‘বাঙ্গালী’।

নামে বা পোশাকে কিচ্ছু যায়-আসেনা। ওনার নামটি যতটা লম্বা, তিনি ঠিক ততটা বাঙ্গালী। তাঁর নামের মধ্যে একটা বাদশাহী ভাব আছে? বিশ্বাস না হলে সৌদি বাদশা’র নাম মিলিয়ে দেখুন। তার নাম: সালমান বিন আব্দুল আজিজ আল সউদ। একটু ছোট হয়ে গেলো? কুয়েতের আমীরের নাম, শেখ সাবাহ আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ। তবে নিজামী শাহ, তার নামের সাথে ‘বিন’ শব্দটি লাগিয়ে তাঁর পিতাকে সন্মান দিতে পারতেন, একই সাথে তাঁর নামের দৈর্ঘ্য ও সৌন্দর্য্য আরো একটু বাড়তো। প্রসঙ্গত: ‘বিন’ বা ‘বিনতে’ শব্দের সীমিত ব্যবহার বাংলা ভাষায় আছে, এর শাব্দিক অর্থ ‘অমুকের পুত্র বা কন্যা’। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ‘গীতাঞ্জলী’র জন্যে। একটি ম্যুভি যখন অস্কার পায়, তখন ছবিটি’র নামটি থাকে। দর্শক তা দেখে। একুশে কমিটি যখন কাউকে পুরুস্কার দেন, তখন তাঁর ঠিক কোন কাজের জন্যে পুরস্কারটি দিলেন, তা জানানো উচিত। কমিটি হয়তো কোথাও দিয়েছেন, বলছি, আরো ঢালাওভাবে দিলে মানুষের সুবিধা হয়, তাঁরা সেটি খোঁজ-খবর নিয়ে জানতে পারেন। একুশে কমিটি যে খোঁজখবর রাখেন, মানুষ তাও জানতে পারে। এই সুযোগে এবার যে একুশ জন একুশে পদক পেয়েছেন তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে রাখি। নিজামী শাহ’র গবেষণার বিষয় না জানাটা আমার দৈন্যতা। নিজেকে যথেষ্ট ছোট মনে হয়, যখন দেখি একজন কবিপত্নী’র অমূল্য সাহিত্য ভান্ডারের কোন রত্নটি এবার তাঁকে একুশে পাইয়ে দিলো তা আমার জানা নেই? আমার মত অধমদের জানানোর দায়িত্ব একুশে পদক দেয়া কমিটি’র। জানতে চাই,!  

সামাজিক মাধ্যমে নিজামী শাহ সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। আবদুল্লাহ শিকদার জানিয়েছেন, তিনি চট্টগ্রাম জেলার মিরশ্বরাই থানার ‘মিরশ্বরাইয়ের পীর’ নামে পরিচিত, বিশিষ্ট ওয়াজ বক্তা এবং ‘সুন্নি আন্দোলন বাংলাদেশ’ সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা পীর-এ-কামেল শায়খুল হাদীস ----।  অন্য একজন হাসান ইমাম খান বলেছেন, উনি ধর্মীয় গ্রন্থ বাংলায় অনুবাদ, ধর্মচর্চায় গবেষণা করেছেন হয়তো এবং সেটিকে বাংলা ভাষার উৎকর্ষ সাধন বলে ধরে নেয়া যায়।  এরপর ‘আলহামদুল্লিয়াহ’ বলে  ‘শুকরিয়া’ আদায় করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকেনা বৈকি। পুরুস্কার-টুরুস্কারের সাথে অতীতে সম্পৃক্ত একজন এবার একুশের তালিকা দেখে বলেছেন, ২/৩জন ছাড়া বাকিদের---। ভেবেছিলাম, আমি অধম, এত গুণীজ্ঞানীর খবরই রাখিনি! পরে বুঝলাম, দেশে আমার মত অধমের সংখ্যা অনেক বেশি, তাই মনে আর কোন দু:খ নেই, যা হওয়ার ভালোই হয়েছে। #  guh...@gmail.com;   

Sitanggshu Guha

646-696-5569

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends...@googlegroups.com.
To view this discussion on the web visit https://groups.google.com/d/msgid/pfc-friends/DB7P193MB0396B50E11D08372F8BEC083951F0%40DB7P193MB0396.EURP193.PROD.OUTLOOK.COM.

--

Sitanggshu Guha

646-696-5569