ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ‘খুনি’ আখ্যা দিয়ে তাকে বাংলাদেশে কোনোভাবেই ঢুকতে দেয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন সমমনা ইসলামী ৪৮টি দলের নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর মোদি সরকার নির্যাতন, হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। যে সময়ে বাংলাদেশে সম্প্রীতির সুন্দর পরিবেশ বিরাজ করছে, সেই সময় কোনোভাবেই মোদিকে এখানে ঢুকতে দেয়া হবে না।
ভারতের দিল্লিসহ বিভিন্ন রাজ্যে মুসলমানদের ওপর চালানো হামলা, নির্যাতন ও হত্যার প্রতিবাদে শুক্রবার জুমার নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইটে এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
এসময় আগামী ১২ মার্চ বৃহস্পতিবার দেশব্যাপী মানববন্ধনের পাশাপাশি রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী এবং সদরঘাট থেকে টঙ্গি পর্যন্ত মানবপ্রাচীর তৈরির কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
গণমিছিলে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে শুরু হয়ে জিরোপয়েন্ট মোড় এবং নাইটিংগেল মোড় কাকরাইল হয়ে মতিঝিল শাপলা চত্বর পর্যন্ত সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা অংশ নেন।
ওলামায়ে কেরামগণ বলেন, অবিলম্বে মুসলমানদের ওপর নির্যাতন, হত্যা বন্ধ করা হোক। জাতিসঙ্ঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থা, মানবাধিকার সংস্থাসমূহ এ হত্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হোক। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আমাদের বক্তব্য, আমাদের বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ, আমাদের দেশ শান্তির দেশ। এ দেশে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টানসহ মুসলিম, অমুসলিমরা সবাই একসাথে বসবাস করছে। আমরা অমুসলিমদের ওপর কখনো আক্রমণ করি না। আমরা সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনে বিশ্বাসী না। কিন্তু আমাদের দেশে এই খুনি মোদিকে আসতে দেয়া হলে এ দেশের সম্প্রীতি-সুনাম নষ্ট হবে। তাই তাকে কোনোভাবেই বাংলাদেশে ঢুকতে দেয়া হবে না।
আরও পড়ুন: করোনা আতঙ্কে কাবার চারদিকে নামাজ আদায় নিষিদ্ধ
মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে ৪৮টি সমমনা ইসলামী দলসমূহের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, হাফেজ মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের সভাপতি মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীর মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সহ-সভাপতি মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদের সমন্বয়ক ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, মাওলানা আহমাদ আরী কাসেমী, ফজলুর রহমান মুফতি, ইসলামী জনতা পার্টি আমীর মাওলানা আজিজুল হক আজিজ, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন কমিটির মহাসচিব মাওলানা ফয়জুল্লাহ আশরাফী, বেফাকের কেন্দ্রীয় উস্তাদ মুফতি বাহউদ্দীন মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের মহাসচিব মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দীকি, মুফতি ফয়জুল হক জালালাবাদী, মুফতি মাওলনা আবদুর রহমান চৌধুরী, মাওলানা হাফেজ আবুল হোসাইন, মুফতি মাওলানা নাসির উদ্দীন খান, ত্বরীকত মিশনের আমির আধ্যাত্মিক গুরু শাইখ নুরুল হুদা ফয়েজী, হক্কানী ত্বরীকত মিশনের জেনারেল সেক্রেটারি আল্লামা মুস্তাক ফয়েজী, ইসলামী ঐক্য মঞ্চ সভাপতি মাওলানা ইদ্রিস হোসাইন, খতিব পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা সালেহ সিদ্দিকী, মুফাসসির পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা জাকির হোসাইন, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের সহ-সভাপতি মাওলানা আবুল কাশেম, খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী, গণসভা আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা বনী ইয়ামিন, কাসেমী পরিষদের আমীর শায়খ আবু বকর কাসেমী, অধ্যক্ষ মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, অধ্যক্ষ মাওলানা রফিকুল ইসলাম, অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম জাতীয় ইমাম পরিষদের সভাপতি মাওলানা লুৎফর রহমান, ইসলামী অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টস ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা শেখ মহিউদ্দীন, আহকামে শরীয়া হেফাজত কমিটির মহাসচিব অধ্যাপক আব্দুস সবুর মাতুব্বর, মুহতামিম পরিষদের সভাপতি মাওলানা শাহ আলম, সম্মিলিত ইসলামিক জোটের আমির মাওলানা আবদুল বাকি, সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মনিরুজ্জামান, জাতীয় ইমাম সোসাইটির মহাসচিব মুফতি জোবায়ের আহমদ কাসেমী, প্রফেসর মাওলানা মুফতি ইসহাক মাদানী, হাফেজ মুফতি মাওলানা আব্দুর রহমান, মাওলানা মুহাম্মদ ইখলাস উদ্দিন, মাওলানা আবু হানিফ নেছারী, অধ্যক্ষ মাওলানা মশিউর রহমান, হাফেজ ফারুক হোসাইন, মাওলানা এহতেশামুল হক, নাস্তিক-মুরতাদ প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস আল কাসেমী ও মহাসচিব শাইখ আব্দুল কাউয়ূম, জাতীয় তাফসীর পরিষদ সভাপতি মাওলানা আব্দুল আখির ও মহাসচিব মাওলানা আবু দাউদ যাকারিয়া, ইসলাহুল মুসলিলিমিন সভাপতি মুফতি আবুল বাশার ও মহাসচিব মুহাদ্দিস হাসানুল ইমাম, ইসলামী সমাজ সভাপতি মাওলানা রফিকুর রহমান আল কাশেমী ও সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি জাকারিয়া, ইসলামের জনতা সভাপতি মুফতি আবদুল কুদ্দুস ও মহাসচিব হাফেজ আবুল কাসেম, ইসলামী সংগ্রাম পরিষদ সভাপতি শাইখ যাইনুল আবেদীন ও সেক্রেটারি মাওলানা আবদুর রহমান, তালিমুল কুরআন সোসাইটি মুফতি আবদুল হালিম, মহাসচিব মাওলানা সিজরাজুল ইসলাম, আল কুরআন ফাউন্ডেশন সভাপতি মুফতি জামাল উদ্দীন ও সেক্রেটারি মুফতি ইসহাক, জমিয়াতে উলামা দেওবন্দ পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুহাদ্দেস আবদুল্লাহ কাসেমী ও সেক্রেটারি মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক কাসেমী প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
ওলামায়ে কেরামগণ বলেন, দিল্লিতে পরিকল্পিতভাবে মুসলমানদের ওপর হত্যা, নির্যাতনের প্রতিবাদে আমরা এখানে সমবেত হয়েছি। শুধু তাই নয়, ভারতে আল্লাহর ঘর মসজিদে হামলা হচ্ছে। মুসলমানদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে। ভারতের মুসলমানদের নাগরিকত্ব বাতিলের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
ওলামায়ে কেরামগণ আরও বলেন, এ ভারতকে মুসলমানরাই স্বাধীন করেছিল। আর আজকে সেই মুসলমানদের সঙ্গে মোদি সরকার নিপীড়নমূলক আচরণ করছে। অথচ তারা নিজেরাই ছিলেন ইংরেজদের দালাল। সেই দালাল গোষ্ঠীই আজকে মুসলমানদের ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে।
জুম্মার নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকররমের উত্তর গেটে সমমনা ইমলামী দলের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিলের আগে সমাবেশে এসব কথা বলেন বক্তারা। এসময় বক্তারা নরেন্দ্র মোদিকে খুনি আখ্যা দিয়ে তাকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না দিতে বিমানবন্দর ঘেরাও করারও ঘোষণা দেন। বক্তারা মুসলিম হত্যার প্রতিবাদে ভারতের সব পণ্য বর্জন করার ঘোষনাও দেন। ভারতে মুসলিমদের নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে। তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে। মা বোনদের নির্যাতন করা হচ্ছে। মসজিদ এবং পবিত্র কোরআন শরীফ পোড়ানো হচ্ছে। মুসলিম হিসেবে আমরা তা মেনে নিতে পারি না।
বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত অন্যান্য সমমনা ইসলামী দলগুলোর নেতৃস্থানীয় বক্তারাও একই রকম বক্তব্য দেন। বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বিশাল মিছিল
আজ শুক্রবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজের পর কথিত মুজিববর্ষে নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছে মুসল্লিরা।
--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends...@googlegroups.com.
To view this discussion on the web visit https://groups.google.com/d/msgid/pfc-friends/CA%2B8k4QR_nQ3Tc_t8_qr2WqsbnUN1y_Zj%2B-cGN6KJAGiQs-NSQA%40mail.gmail.com.
পিন্ডি থেকে এনে দিল্লিতে বাংলাদেশকে বন্ধক রেখেছে ভারতের নগ্ন দালাল আওয়ামীলীগ ও তাদের সহযোগীরা।
‘হাতিয়ায় কুখ্যাত কসাই মোদিবিরোধী সাধারণ মানুষের মিছিলে পুলিশি হামলা, ময়মনসিংহে মোদিকে কটূক্তির দায়ে যুবককে গ্রেফতার!’
কুখ্যাত নরপশু ‘মোদির দালালরা কি তা হলে এ দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে? যারা এ দেশে থেকেও মোদি তথা ভারতের নগ্ন দালালি করেন, বাংলাদেশকে কি আপনারা ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চান?’
...See moreদিল্লিতে মুসলিমদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা
দিল্লিতে টানা চার দিনের সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৩৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। তাদের অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
যতটা সহজে শেখ মুজিবের কথিত জন্মশতবার্ষিকী পালন করতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ, অবস্থা ততটা সহজ থাকছে না। যত সময় এগিয়ে আসছে ততই কঠিন হয়ে উঠছে জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন। একের পর এক ঘটছে অঘটন। একদিকে মুজিববর্ষকে এ-যাবৎকালের সেরা উৎসবে রূপ দেওয়ার আয়োজন করার কথা ভাবা হচ্ছিলো, অন্যদিকে দলীয় দুর্বৃত্তরা ব্যাংক সেক্টরে ধ্বস নামিয়েছে, ক্ষমতার হেরেমে পাপিয়া, দলের খুচরা নেতাদের বাড়িতে টাকার সিন্দুক, দলের দাপটে ধর্ষণ-খুন-অপহরণ চলছে সমানতালে। তার উপরে বিদ্যুৎ-পানিসহ নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধিতে ...
Continue readingMarch 6, 2020 bangla news News 0
মুজিববর্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফর প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর। এ ছাড়া মোদিবিরোধী সাধারণ মানুষের মিছিলে পুলিশি হামলা ও ময়মনসিংহে মোদিকে কটূক্তির দায়ে যুবক গ্রেফতারের সমালোচনা করেছেন তিনি। বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক পেজে ডাকসু ভিপি বলেন, ‘হাতিয়ায় মোদিবিরোধী সাধারণ মানুষের মিছিলে পুলিশি
হামলা, ময়মনসিংহে মোদিকে কটূক্তির দায়ে যুবককে গ্রেফতার!’ তিনি বলেন, ‘মোদির দালালরা কি তা হলে এ দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে? যারা এ দেশে থেকেও মোদি তথা ভারতের নগ্ন দালালি করেন, বাংলাদেশকে কি আপনারা ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চান?’ ‘তবে এ দেশের জনগণের কথা শুনে রাখুন– এ দেশের জনগণ পিন্ডি থেকে মুক্ত হয়েছে দিল্লির গোলামি করার জন্য নয়।’ ভিপি নুর বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যে কোনো আগ্রাসী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রাম চলবে। দেশপ্রেমিক নাগরিকদের এ লড়াইয়ে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ।’
হেগো মুজিববর্ষে আমরা কি করব ভাবছিলাম! তারাই কাজটা সহজ করে দিলো। সর্দি কাশি যখন পাব্লিকের কমন বিষয়, তাই এটা সাধারণ মানুষের কাজে লাগবে। তা এতই যখন করলেন, আরেকটু উপকার করেন না কোনো- এই যেমন ধরেন টয়লেট পেপার, মেয়েদের স্যানিটারি প্যাড, বাচ্চাদের ডায়াপার, আর রাস্তার পাশের ডাস্টবিন, কিংবা ঘরের ময়লার ঝুড়ি - এগুলাতেও একই সিল ছাপ্পড় ও বাণী থাকা চাই। আর হ্যা, এসবের জন্য কোনো টাকা পয়সা নেয়া যাবে না, বাপের তালুক থেকে যেনো নাগরিকদেরকে ফ্রি দেয়া হয়! লোকজন আরাম করে কাজটা সারুক!!
Officers have reason to believe that looking away or abetting the rioters will be rewarded by Prime Minister Narendra Modi’s government.
By Hartosh Singh Bal
Mr. Bal is the political editor of The Caravan magazine in New Delhi.
NEW DELHI — Forty-six people have been killed, more than 250 injured and four mosques set on fire in the sectarian violence in Delhi that coincided with President Trump’s visit to India.
The violence, which lasted over three days and nights and was mostly directed at Muslims in northeastern areas of Delhi, was not surprising. Over the past six years, Prime Minister Narendra Modi, his colleagues in the Hindu nationalist Bharatiya Janata Party, their armies of social media trolls and a vast majority of India’s television networks have consistently been building an atmosphere of hatred, suspicion and violence toward India’s Muslim minority.
The pogrom in Delhi follows in the wake of the discriminatory citizenship law that Mr. Modi’s government passed in December. Indians, especially Muslims, have been protesting the law. Before the killings in Delhi, 19 people were killed when protests broke out in the neighboring state of Uttar Pradesh, which is administered by the B.J.P.
In recent elections in Delhi, Mr. Modi’s party ran a dangerously sectarian campaign. Its leaders equated the protests against the citizenship law with treason and called for the murder of protesters. The B.J.P. lost the Delhi elections and the protests continued. On Feb. 23, Kapil Mishra, a leader of the B.J.P., incited mobs in northeast Delhi to remove a group of Muslim women who were holding a sit-in and blocking a road to protest the citizenship law. Violence erupted soon after.
ADVERTISEMENT
A week later, the detailed accounts of violence raise fundamental questions about the role played by the Delhi police in abetting the Hindu mobs and targeting Muslims. When Mr. Mishra gave the speech that lit the fire, Ved Prakash, the deputy commissioner of police for northeast Delhi, stood beside him and did not intervene. The next day, as the mobs swung into action, Mr. Prakash and other police officers were shaking hands with a Hindu mob, which shouted slogans celebrating the Delhi police and its support.
Top police officers casually expressed their support of the Hindu mobs and their fear of Muslims. “Jai Shree Ram,” the old devotional chant praising the Hindu deity Ram, has been adopted as a war cry by the Hindu nationalist mobs in the past three decades. There were reports of the Delhi police personnel charging at Muslim neighborhoods while shouting, “Jai Shree Ram!”
A particularly gruesome video, which has been fact-checked and verified, shows Delhi policemen standing around five badly injured Muslim men lying on the road, forcing them to sing the national anthem. They can be heard hurling abuses. One of the men has died of his injuries.
Similar behavior by the Delhi police was visible before last week’s violence. On January 30, a gunman opened fire on protesters at Shaheen Bagh in southeast Delhi. Photographs and videos from the site show an armed man facing the protesters, leisurely taking his aim as lackadaisical Delhi policemen stand and watch in the background.
This partisan behavior of the Delhi police is not simply a question of the police reflecting the biases of the population they are recruited from. It is an active compliance with the kind of conduct they believe will be rewarded by Mr. Modi’s government and the ruling party. This belief has been reinforced by what has transpired in earlier bouts of large-scale religious violence in India, in particular in the western state of Gujarat in 2002 and in the pogrom in Delhi in 1984 when more than 3,000 Sikhs were killed by Hindu mobs.
ADVERTISEMENT
আজ শুক্রবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজের পর কথিত মুজিববর্ষে নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছে মুসল্লিরা।
আজ শুক্রবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজের পর কথিত মুজিববর্ষে নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছে মুসল্লিরা।
--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends...@googlegroups.com.
To view this discussion on the web visit https://groups.google.com/d/msgid/pfc-friends/CA%2B8k4QR_nQ3Tc_t8_qr2WqsbnUN1y_Zj%2B-cGN6KJAGiQs-NSQA%40mail.gmail.com.
Upcoming Presidential Election in the U S A . . . .
https://www.facebook.com/Muslims4BernieSanders/videos/131276221647431/?t=169
LOVE AND JUSTICE, NOT HATE AND GREED: RALLY IN DEARBORN,
MI
Upcoming Presidential Election in the U S A . . . .
https://www.facebook.com/Muslims4BernieSanders/videos/131276221647431/?t=169
LOVE AND JUSTICE, NOT HATE AND GREED: RALLY IN DEARBORN, MI